ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে [ বিস্তারিত জানুন ] - ঘাড়ের ব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে যা করবেন
ঘন-ঘন মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুনপ্রিয় পাঠক, এসএস রাইফেল আইটিতে আপনাকে স্বাগতম। এই ওয়েবসাইটে আমরা স্বাস্থ্যের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করে থাকি। আজকে আমরা ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এছাড়াও আরো আলোচনা করবো ঘাড় ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
নিচের এই আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় এবং ঘাড় ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কিত সঠিক তথ্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার। এছাড়াও এর সাথে সম্পর্কিত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে এবার চলুন সেই সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
ভূমিকাঃ ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়
আমাদের যখন হঠাৎ করে ঘাড় ব্যথা হয় তখন আসলে আমরা কি কি করতে পারি কিংবা কি করা উচিত। সে বিষয়গুলি আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনি কোথাও ডেস্কে বসে কাজ করছেন বা অফিসিয়াল কোন কাজ করছেন সে সময় হয়তো হঠাৎ করে আপনার ঘাড় বা ঘাড়ের পিছনে ব্যথা করছে। আবার অনেক সময় রাতে ঘুমিয়েছেন কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখছেন যে প্রচন্ড পরিমাণে ঘাড় ব্যথা হয়ে আছে।
ঘাড় এদিক সেদিক নাড়াতেও পারছেন না। এ ধরনের সমস্যা যখন হয় তখন হঠাৎ করে আমাদের ডাক্তারের কাছে যেতে একটু সময়ের প্রয়োজন হয়। তো এরকমটা হলে আসলে আমরা কি কি পদক্ষেপ নিতে পারি বা কি করতে পারি বা কি করা উচিত আমাদের। এ বিষয়গুলো নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব। তার জন্য আপনাকে পুরো পোস্টটি পড়তে হবে।
সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস কী
সাধারণ বলতে গেলে ঘাড়ের বাতকেই ঘাড় ব্যথা বলা হয়। এক কথায় আমাদের মেরুদণ্ডের হাড়েরর ঘাড়ের যে অংশ থাকে তার কশেরুকাগুলোর মধ্যকার ডিস্কের ক্ষয় হয়ে যাওয়া। মোট সাতটি কশেরিকা থাকে ঘাড়ের এই অংশ জুড়ে। এগুলোর একটির সাথে আরেকটির ডিস্ক ও লিগামেন্ট দ্বারা সংযুক্ত থাকে।
ঘাড়ের এই মেরুদণ্ডের অংশ সবচেয়ে বেশি বাঁকা থাকে এই অংশের পঞ্চম এবং ষষ্ঠ কশেরুকার মধ্যকার ডিস্ক বরাবর। মূলত এই ডিস্কেই স্পনডাইলোসি বেশি হয়ে থাকে। তার কারন হলো সবচেয়ে বেশি চাপ এই ডিস্কের উপরে এসে পড়ে এবং সেই সাথে ক্ষয় হয়ে যাওয়ার কারনে ডিস্ক তার পানি হারিয়ে ফেলে। তাই এটা শুষ্ক হয়ে যায়। সুস্থ অবস্থাতে এই ডিস্ক গুলো বেশি মজবুত, স্থিতিস্থাপক ও নরম থাকে।
ঘাড় ব্যথার কারন
ঘাড় ব্যথার স্বাধারন কিছু কারন গুলো নিচে বর্ণনা করা হলো ---
নিচু হয়ে কোন কাজ করা --- অনেকে নিচে বসে বা সামনের দিকে ঝুঁকে অনেক কাজ করে থাকেন বা পারিবারিক কোনো কাজ করে থাকেন যেমন - কাপড় কাচা, ঘড় পরিষ্কার করা এরকম আরো অনেক ধরনের কাজ আছে যেগুলো সামনে দিকে ঝুঁকে থেকে করে থাকেন।
আরও পড়ুনঃ আর্টিকেলে স্ক্রিনশট যুক্ত করার নিয়ম
আবার অনেকে গৃহস্থলীর কাজ করেন বা সেলাই সুতার কাজ করেন এ কাজ গুলোও সামনের দিকে ঝুঁকে করেন। এই কাজগুলো টানা প্রতিদিন করতে করতে বা দীর্ঘদিন করতে করতে ঘাড়ের সি-কাফ ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে ঘাড় ব্যথা করে।
ডেস্কে বসে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করা --- যারা অফিসে কাজ করেন বা চাকরি করেন তাদের অফিসের ডেস্কে বসে কাজ করতে হয়। কাজগুলোর মধ্যে থাকে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ। এ সমস্ত কাজ করার সময় কম্পিউটারের মনিটরের সাথে ঘাড়ের সামঞ্জস্যতা ঠিক না রাখার কারনেও কিন্তু ঘাড় ব্যথা হতে পারে। কম্পিউটার টেবিল বা মনিটর প্রয়োজনের তুলনায় বেশি উচু বা নিচু থাকলে দির্ঘ সময় ধরে কাজ করলে ঘাড় ব্যথা হতে পারে। আবার অনেক সময় টেবিলের সাথে চেয়ার এর পজিশন ঠিক থাকে না। এমতাবস্থায় কাজ করতে করতে ঘাড় ব্যথা হতে পারে।
স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে ঘাড় ব্যথা --- বর্তমান সময় অনুযায়ী স্মার্টফোন নেই এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। স্মার্ট ফোন সবার কাছে আছে এমনকি একটা ছোট্ট বাচ্চার হাতেও স্মার্টফোন পাওয়া যায়। তার কারণ বাবা মার কাছ থেকে ফোন নেয় বা বাবা-মা রাই বাচ্চার হাতে স্মার্ট ফোন তুলে দেয়। তো এই স্মার্টফোনের টানা ব্যবহারের ফলে ঘাড়ের সমস্যা হচ্ছে বা ব্যাথা হচ্ছে। আপনি স্মার্ট ফোন যখন ব্যবহার করছেন তখন ঘাড়টা নিচু করে ব্যবহার করছেন। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে বা ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে ব্যবহার করছেন। এর ফলে ঘাড়ের সি-কাফ ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায। তখন ঘাড়ে ব্যাথা সৃষ্টি হয়।
দ্রুত ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় পেতে যা করবেন
ঘাড় ব্যথা হচ্ছে এমন সময় কি করবেন? বা সাথে সাথে ঘাড় ব্যথা থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারেন? তা জানতে প্রথমে আমরা যেটা করব সেটা হলো ঠান্ডা অথবা গরম সেক দেব ঠিক যে জায়গাটাতে ব্যথা হয় ঠিক সেই জায়গাটাতে। এখন প্রশ্ন আসতে পারে আমি ঠান্ডা সেক কখন দিব এবং গরম সেক কখন দেব। যদি এমন হয় যে পড়ে গিয়ে ঘাড়ে ব্যথা পেয়েছেন কিংবা বসে কাজ করার সময় বা যে কোন কাজ করার সময় নিচ থেকে কোন কিছু নিতে যেয়ে ঘাড়ে হঠাৎ টান লেগে ব্যথা করছে। অথবা যে জায়গাটাতে ব্যথা করছে ওই জায়গাটাতে হাত দিয়ে টাচ করবেন।
এবার যদি দেখেন যে ওই জায়গাটা তে হাত দিলে হাতে গরম অনুভূত হচ্ছে, জায়গাটার কালার চেঞ্জ হয়ে গিয়ে লাল লাল হয়ে গেছে এবং জায়গাটা ফুলে গেছে। ওই সময় ঠান্ডা সেক ব্যবহার করবেন। এবং এই ঠান্ডা সেক প্রায় ২০ মিনিট ব্যবহার করবেন। তাহলে ঘাড় ব্যথা অনেকটা কমবে।
এমন অনেকে আছেন যাদের বছরের পর বছর বা কয়েক মাস থেকে ঘাড় ব্যথায় কষ্ট পেয়ে আসছেন। যাদের আসলে এরকম দীর্ঘ সময় ধরে ঘাড় ব্যথা হয় এবং এটা যখন ক্রনিক কেসে চলে যায় বা অনেকদিন যাবত যাদের পুরনো ঘাড়ের ব্যথা হয় তাদের ঘাড়ের ব্যথার তীব্রতা যখন বেড়ে যাবে ঠিক ওই সময় আপনি গরম সেক ব্যবহার করবেন। তাহলে অনেকটাই আরাম পেয়ে যাবেন।
অনেকেই আবার ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে ব্যথা কমানোর জন্য চেষ্টা করতে চান বা উপায় জানতে চান। যেমন ঠান্ডা সেক বা গরম সেক দিতে অনেক সময় দেরি হবে বা দেরি করতে চান না এটা মনে করে সঙ্গে সঙ্গে ব্যথা কমাতে চান বা ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পেতে চান।
তারা প্রোফিন জাতীয় পেইন কিলার বা এ জাতীয় কোন কিছু ব্যথার জায়গাতে ব্যবহার করলে ঘাড়ের ব্যথা অনেকটা কমে আসবে। তবে এই ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই একজন ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথার ওষুধ খেতে পারেন। তারপর এই ওষুধগুলো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া ঠিক হবে না।
অনেকের শোয়ার কারণে ঘাড়ে ব্যথা হয়। ঘুম থেকে উঠে হঠাৎ করেই ঘাড় ব্যথা শুরু করে। তাদের ক্ষেত্রে চেষ্টা করতে হবে যে খুব বেশি উঁচু বালিশ যেন ব্যবহার করা না হয়। তার কারণ হলো আমরা যখন খুব বেশি উঁচু বালিশ ব্যবহার করব তখন আমাদের শুয়ে থাকার বডির যে অঙ্গভঙ্গি সেটা ঠিক থাকে না এবং সে কারণেই ঘাড় ব্যথা করে। তার জন্য আমাদের চেষ্টা করতে হবে বালিশটা নমনীয় কিনা বা ঠিক আছে কিনা এই ব্যাপারটা জানার।
ঘাড় ব্যথার প্রতিকার
এটা সাধারণত দেখা যায় যে অল্প বয়সে এ সমস্যাগুলো নিয়ে ভোগেন অনেকেই। যারা বিশেষ করে বসে বসে কাজ করেন এবং কম্পিউটারে কাজ করেন তারা ঘাড় অনেক সময় মনের অজান্তেই বাকা হয়ে কাজ করেন বা লেখার সময় অনেক সময় বাঁকা হয়ে কাজ করেন।
আরও পড়ুনঃ জরায়ু ক্যান্সার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
এতে ঘাড়ে এক্সট্রা একটা চাপ পড়ে যায়। চাপ পড়লে তখন ঘাড়ে এইরকম ব্যথা শুরু হয়। প্রথম অবস্থাতে এই ঘাড় ব্যথা অল্প অল্প থাকে। কিন্তু একটা সময় দেখা যায় যে এই ব্যথা ধীরে ধীরে ঘাড় থেকে হাতের দিকে চলে আসে। হাতের দিকে ব্যথা আসাটা এটাই হলো খারাপ বিষয়।
ঘাড় ব্যথা যদি ঘাড়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে যে কোন একজন ভালো ডাক্তারের চিকিৎসা নিলেই এই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কারণ হলো যখন ঘাড় ব্যথা ঘাড়ে থাকে কোন কোন হাতের দিকে রেডিয়েশন নাই তখন এই ব্যথাকে কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে বলা যায়। তখন সাধারণত দেখা যায় যে যে কাজগুলি করলে ব্যথা বাড়ে সেগুলি এভোয়েড করা এবং কিছু ব্যাথা নাশক ওষুধ এবং কিছু ব্যায়াম এগুলো করলে সাধারণত দেখা যায় যে ভালো হয়ে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনেক মানুষ দুইটা বালিশ ব্যবহার করে।
তো যারা দুইটা বালিশ ব্যবহার করে বা উঁচু বালিশ ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে এই ব্যথাগুলো বাড়তে থাকে। সুতরাং প্রাথমিক অবস্থায় আমরা যদি একটা বালিশ ব্যবহার করি এবং নরম বালিশ ব্যবহার করি এবং যে কাজগুলো করলে ব্যথাগুলো কমে যায় সেই ধরনের কাজগুলি করি তাহলে কিন্তু দেখা যায় যে প্রায় ৯০% ক্ষেত্রে এই রোগীগুলো ভালো হয়ে যায়।
কিন্তু যাদের ব্যথাগুলো আস্তে আস্তে হাতের দিকে চলে আসে বা শরীরের অন্যান্য জায়গায় বাবা বুকে বা পিঠের মাঝখানে চলে আসে এরকম সমস্যা যদি হয় তখন কিন্তু অবশ্যই একজন নিউরোসার্জারি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ হলো ঘাড়ের ব্যথার যখন ধীরে ধীরে হাতের দিকে আসে তখন নার্ভ কম্প্রেশন হয়। হাতের নার্ভ গুলি ঘাড়ের দিকে আসে সেগুলো কমপ্রেসড হলে দেখা যায় যে ঘাড় ব্যথা হাতের দিকে আসতেছে। তখন হাত অনেক সময় ঝিমঝিম করে, অনেকে আবার ব্যথায় ঘুমাতে পারে না এবং ঘুমাতে গেলে ব্যথা আরো বাড়ে।
তার মনে হল রোগী যখন ওই পজিশনে ঘুমাতে যায় তখন নার্ভের উপর প্রেসার পড়ে তখন সিভিআর পেইন হয় এবং রোগীর ঘুম ভেঙ্গে যায়। তখন সে ঘুমাতে পারে না। এটাও একটা কারণ। এরকমটা হলে অবশ্যই একজন নিউরোসার্জারি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
এই সময় কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা যায় যে অনেকের সার্ভাইকেল ডিস্ক প্রোলাপ্স মানে হল ঘাড়ের হাড়ের মাঝখানে যে নরম মাংস থাকে সেটা ডিসপ্লেস হয়ে যায়। এই ডিসপ্লেস হয়ে যাওয়ার ফলে রগে চাপ পড়ে এবং এর ফলে এরকম ব্যথাটা হয়। তো এরকম হলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি করলে ভালো হয়। আবার কিছু ওষুধ পত্র খেলেও ভালো হয়। আবার অনেক সময় কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ভালো হয় না বরং হাত শুকিয়ে যায় এবং ঝিমঝিম করতে করতে এমন হচ্ছে যে কোনোভাবে শান্তি পাওয়া যাচ্ছে না, হাতের মাংসপেশি ঠিকমত কাজ করছে না, হাত দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।
এরকমটা যদি হয় তখন একটা এমআরআই পরীক্ষা করতে হয়। এমআরআই পরীক্ষার মাধ্যমে যদি দেখা যায় যে ডিস্ক প্রোলাপ্স বেশি থাকে তাহলে ছোট্ট একটা সার্জারির মাধ্যমে ওই নার্ভটা তখন ডিকম্প্রেসড হয়। আর মাধ্যমে রোগির আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। এ সমস্ত ক্ষেত্রে বা এরকমটা হলে ছোট্ট একটা সার্জারি করলে কিন্তু ইমপ্রুভ করা যায়। সব ক্ষেত্রে কিন্তু আবার সার্জারি লাগে না।
শেষ কথাঃ ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়
প্রিয় পাঠক, আপনি ওপরের আর্টিকেলের মাধ্যমে ঘাড় ব্যথা কি? ঘাড় ব্যথার কারন, ঘাড় ব্যথা হলে করনীয় কি এবং ঘাড় ব্যথা সম্পর্কিত অনেক তথ্যই জানতে পারলেন। তাই আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি উপকৃত হবেন এবং এর মাধ্যমে আপনার প্রিয়জনদের উপকৃত হতে সাহায্য করবেন।
আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে কিংবা আপনার কোন উপকারে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু, প্রিয়জন বা পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করবেন। আর্টিকেলটি পড়ে তারাও উপকৃত হতে পারে। আপনার যদি আরোও কিছু জানার ইচ্ছে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্ট করবো সেগুলোর উত্তর দেওয়ার। আজ এই পর্যন্তই। সব সময় সুস্থ্য থাকবেন এবং ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
এসএস রাইফেল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url