হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে বিস্তারিত জানুন - ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ সম্পর্কে জানুন

শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায় ২০২৫প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে বিস্তারিত জানতে এবং ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ সম্পর্কে জানতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন। কিন্তু সঠিক তথ্যটি হয়তো খুঁজে পাচ্ছেন না। হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে হৃদরোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
হৃদরোগ-বা-হার্ট-অ্যাটাক-থেকে-বাঁচতে
নিচের এই আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক এবং হৃদরোগের চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার। এছাড়াও এর সাথে সম্পর্কিত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলো জানলে আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে এবার চলুন সেই সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

ভুমিকাঃ হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক

হৃদরোগ আপনার হৃদের পেশি, ভাল্ব বা ছন্দকে প্রভাবিত করে। স্বাস্থ্যকর জিবন যাপনের মাধ্যমে হৃদরোগের অনেক ধরণের প্রতিরোধ বা চিকিৎসা করা যেতে পারে বলে মনে করেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ি হৃদরোগের অসুখ সংক্রান্ত জটিলতায় বাংলাদেশে প্রতি ৬ জনে ১ জন মারা যায়। হৃদরোগ সম্বন্ধে জানতে হলে প্রথমে জানতে হবে হৃদরোগ কী। 
হৃদরোগ-বা-হার্ট-অ্যাটাক-থেকে-বাঁচতে
হৃদরোগ হলো হার্টের অসুখ। হৃদরোগ বিভিন্ন কারণে হয়। শরীরে রক্ত স্বঞ্চালনের জন্য হার্টের নিজস্ব রক্তের প্রয়োজন হয়। হার্টের এই নিজস্ব রক্ত বহন করার জন্য যে রক্তনালীগুলো আছে, সেখানে যদি কোনো রোগ হয়, তাহলে ক্রমাগতভাবে রক্ত কমে গিয়ে হার্টের রোগ হতে পারে। 

ক্রমাগতভাবে রক্ত কমতে কমতে হার্ট অ্যাটাক হলে যেটা যা হয়, ধিরে ধিরে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ প্রকাশ পায়, হার্টের কার্যক্রম কমে যায়, মানুষ দুর্বল হয়ে যায়। হার্ট দুর্বল হয়ে আসে এবং হার্ট ফেইলিউর তৈরি হয়। কিন্তু এই রোগটি যখন হঠাৎ করে হয়, তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক হলে অনেক ক্ষেত্রে মানুষ মারা যায়। যারা বেঁচে যায়, তাদেরও কার্যক্ষমতা কমে যায়।

ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ সম্পর্কে জানুন

হার্টের অনেক ধরনের রোগের মধ্যে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজের নাম বাংলাদেশে বেশি লক্ষ্য করা যায়। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ একটি বড় ব্যাপার বলে আমরা জানি। এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ কি? আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত রিউমাটয়েড ফিভার বা বাত জ্বরের ফলে হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যায়।
এটাকে বলা হয় রিউমাটয়েড হার্ট ডিজিজ। রিউমাটয়েড হার্ট ডিজিজের হবার ফলে হার্টের ক্ষতি হয়ে হার্ট ফেইলিউর হয়ে যায়। হার্ট ফেইলিউর বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষজন মারা যায়। এটি একটি বিষয়। আরেকটি বিষয় হলো, যাদের হাইপারটেশন বা হাই ব্লাড প্রেশার (উচ্চ রক্তচাপ), তাদেরও ক্ষেত্রেও অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।

এর সাথে জন্মগত হার্ট অ্যাটাক তো আছেই। কিন্তু এই সবকিছুর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটা, সেটা হলো চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ। এখানে ইসকেমিক কথাটির একটু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। ইসকেমিক কথাটির মানে হলো, কাজ কর্ম করার জন্য যেটুকু রক্তের প্রয়োজন, সে রক্ত যদি ঠিক মতো না হয়, তাহলে যে রোগগুলো হয় একে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বলে। প্রশ্ন আসতে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ হলে কিভাবে বুঝবেন?
 
ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ হলে আপনার মনে হতে পারে বুকের ওপরে কেউ পাহাড় চাপিয়ে দিয়েছে অথবা কোন হাতি বুকের ওপরে পা তুলে দিয়ে এরকম ধরনের ব্যথা হতে পারে। সেই ব্যথা বুকের একদম মাঝখানে হবে এবং তা শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন - হাতের দিকে বা গলার দিকে ছড়িয়ে পড়বে এমনটা হলে তাৎক্ষনিক বুঝে নিবেন ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ হতে পারে। তাই এক মূহুর্ত দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সরণাপন্ন হওয়া।

হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে কারা রয়েছেন

আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে কারা রয়েছেন। তাই হার্ট অ্যাটকের ঝুঁকি কমাতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে হলে এই বিষয়ে অশ্যই জানা দরকার। তাহলে জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে কারা আছেন।
  • যাদের বয়স ৫০ বছরের বেশি
  • যাদের শরীরের ওজন বেশি
  • অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস আছে যাদের
  • হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ যাদের বেশি বেশি হয়
  • যাগের রক্তের কোলেস্টেরল হাই
  • যাদের বংশে হৃদরোগের রোগী আছে
ওপরের যে কোন দুইটা থাকলেই হার্টের অসুখের জন্য সাবধান হয়ে যেতে হবে এবং দেরি না করে দ্রুত রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে।

হৃদরোগের লক্ষণ গুলো কি কি?

নিচে হৃদরোগের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো ---
বুকে ব্যথা-- আমরা সিনেমাতে যেমনটা দেখি হঠাৎ করেই বুকে ব্যথা উঠে মাটিতে শুয়ে পড়ে। কিন্তু বাস্তবে এমটা সবসময় ঘটে না। আর বুকে ব্যথা অনুভব করা মানেই যে হার্টের অসুখ তাও কিন্ত না। হার্টের অসুখের ব্যথা হলে বুকের মাঝখানে হবে এবং এই ব্যথা কয়েক মিনিট পর্যন্ত থাকতে পারে।

এই ব্যথা একটু বসে থাকলে বা হাটা চলা করলে কমে যাবে না। আপনার বুকে তিব্র ব্যথার সাথে যদি নিঃশ্বাস চেপে আসে যা বুকে চাপ লাগছে অনুভব হয় এবং এই ব্যথা শরীরের বাম হাতের দিকে, কাঁধে অথবা গলায় ছড়িয়ে যায় এর সাথে যদি শরীর ঘেমে যায় তাহলে বুঝতে হবে এটি হার্টের সমস্যার লক্ষণ হবার সম্ভাবনা বেশি।

এরকম কখনো হলে দেরি না করে খুব দ্রুততার সাথে হাসপাতালে গিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। বমি বমি ভাব এবং অরুচিঃ হার্টের ফাংশন দূর্বল হয়ে পড়লে আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেমে পর্যাপ্ত পরিমান অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত পৌছায় না। মূলত এই কারনে আপনার হজমে সমস্যা, বুক জ্বালা-পোড়া ভাব হবে এবং এর ফলে খাবারে অরুচি হবে আর কিছু খেতে গেলে বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
এনার্জির অভাব -- শরীরে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে আমাদের সারা দেহে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ও ক্যালরি পৌছাতে পারে না। তাই হার্ট দূর্বল হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে সারাক্ষণ দূর্বলতা ও এনার্জির অভাব অনুভব করা।

ঝিমুনি ভাব -- হার্ট দূর্বল হলে ব্রেনে ব্লাড সাপ্লাই কমে যাওয়ার কারনে আমাদের ব্রেইন ফুল ফাংশন করার মত শক্তি যোগাড় করতে পারে না। ব্রেইন অনেকটা তন্দ্রাচ্ছন্ন গিয়ে শুধু শরীরের ব্যাসিক ফাংশন গুলো চালু রাখার চেষ্টা করে। এই কারনে আপনার বিশ্রাম এবং ভারো ঘুম হবার পরেও সারাদিন ঝিমুনি ভাব অনুভব করতে পারেন। মনোযোগ দিয়ে কোন কাজ করা যায় না।

অল্পদেই হাঁপিয়ে যাওয়া -- শরীরিক প্ররিশ্রম করতে গেলে আমাদের হার্টে বেশি পরিমাণ রক্ত সঞ্চালন করতে হয়। তাই দূর্বল হার্টের আরেকটি লক্ষণ হলো অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যাওয়া। যেমন সামান্য একটু হাটা-চলা বা সিঁড়ি দিয়ে উঠার পরে আপনি অনেক বেশি পরিমাণ হাঁপিয়ে যাচ্ছেন এবং মুখ হা করে শ্বাস নিতে হচ্ছে।
যদি এমনটা হয় তাহলে আর দেরি না করে একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

নাকডাকা ও নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা -- ঘুমের মধ্যে অল্প-স্বল্প নাকডাকা অস্বাভাবিক না। কিন্তু আপনি নিয়মিত অনেক জোরে নাকডাকেন এবং দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারনে ঘুম ভেঙে যায় তাহলে এটা হার্টে অসুখের কারনে হতে পারে। কারন আপনার ফুসফুস যথাযথভাবে অক্সিজেন সংগ্রহ করলেও আপনার হার্ট তা সারা শরীর পৌছাতে পারছে না।

হঠাৎ ঘেমে যাওয়া -- শারীরিক বা মানসিক পরিশ্রম করলে অথবা অতিরিক্ত গরমের কারনে ঘাম হতেই পারে। কিন্তু বিনা পরিশ্রমে এবং স্বাভাবিক আবহাওয়াতেও আপনি যদি হঠাৎ ঘেমে যান তাহলে অবহেলা না করে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

পায়ে পানি চলে আসা -- আমাদের শরীর থেকে টক্সিন পরিষ্কার করার কাজ করে কিডনি। কিন্তু যদি আমাদের হার্ট দূর্বল হয়ে যায় কিডনি পুরো-পুরি ফাংশন করতে পারে না। এই অবস্থাতে শরীরে পানি বেড়ে যায়। যেমন ধরুন পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া এবং হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়। এমনকি একদিনে ২-৩ কেজি ওজন পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।

অকারণে বুক ধড়ফড় করা -- আমাদের শারীরিক কার্যক্রম অনুযায়ী আমাদের হার্ট বিট কম বা বেশি হওয়ার কথা। কিন্তু হার্ট দূর্বল হয়ে পড়লে আপনি বিনা কারণে এমনকি বসে বা শুয়ে থাকা অবস্থায় দেখবেন আপনার হার্ট বিট হঠাৎ বেড়ে যাচ্ছে।

দির্ঘদিন ধরে কাশি -- ৩ সপ্তাহ বা তার বেশি কাশি থাকলে যক্ষ্মা পরিক্ষা করতে হয়। যদি পরিক্ষা করে যক্ষা ধরা না পড়া সত্তেও দির্ঘদিন ধরে আপনার কাশি থাকে এবং কফের রং সাদা বা হালকা গোলাপি হয় তাহলে এটা হাটের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। কারন হার্ট দূর্বল ফুসফুসে রক্ত জমে এবং এর থেকে কাশি হয়।

অনিয়মিত হার্টবিট -- সুস্থ্য ও স্বাভাবিক অবস্থায় আপনার হার্ট একই হুদম সারাক্ষণ চলে। কিন্তু হার্টে সমস্যা থাকলে হৃদম পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনার মনে হতে পারে মাঝে মাঝে হার্টবিট মিস করছে। পরে আবার একসাথ দুইবার বিট করছে। এরকম অস্বাভাকি হার্টবিটকে বলা হয় Arrhythmia.

ত্বকের রং ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া -- হার্ট দূর্বল হলে ত্বকে রক্ত চলাচল অনেক কমে আসে। তাই ত্বকের রং ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে। অক্সিজেনের অভাব ও টক্সিন জমে যাওয়ার কারনে ত্বকের রং কারও কারও ক্ষেত্রে নিলচে কালার হতে পারে।

হৃদরোগ কি ভালো হয়

হার্টের রোগ সিরিয়াস আকার ধারণ করে যখন আপনি দির্ঘদিন ধরে হার্টের লক্ষণ গুলো অবহেলা করেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ এড়িয়ে চলেন। প্রাথমি অবস্থায় রোগ ধরা পড়লে আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা এবং নিয়ম মেনে চলেন তাহলে এই অসুখ থেকে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।

হৃদরোগের চিকিৎসা

হৃদরোগের চিকিৎসার আগে প্রথমে এই রোগের কিছু পরিক্ষা-নিরিক্ষা করতে হয়। সেগুলো হলো - ইসিজি (ইলেকট্রিক কার্ডিওগ্রাফি), ইকোকার্ডিওগ্রাফি, ইটিটি, চেস্টক এক্স-রে এবং এর সাথে কিছু রক্তা পরিক্ষা করা যেতে পারে যেমন - ট্রোপোনিন আই, সিবিসি, ইত্যাদি। হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির যেকোনো সময়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের প্রধান চিকিৎসা হলো হৃৎপিণ্ডের রক্তনালীতে রক্ত চলাচল পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। যত দ্রুত সম্ভব হার্টের রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। তাহলে রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে।

এনজিওগ্রাম পরিক্ষার মাধ্যমে হার্টের ব্লক আছে কিনা তা সনাক্ত করে দ্রুত এর অপসারণ করে রক্ত চলাচল পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হলো হার্ট অ্যাটাকের সর্বাধুনিক চিকিৎসা। এজন্য প্রয়োজন আধুনিক সরঞ্জামসমৃদ্ধ ক্যাথল্যাব ও সার্বক্ষণিক দক্ষ জনশক্তি। অন্যদিকে এই চিকিৎসার বিকল্প হিসেবে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে রক্ত জমাট ভেঙ্গে দিয়ে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা যেতে পারে। উভয় পদ্ধতিই হার্ট অ্যাটাকের স্বীকৃত চিকিৎসা। কোন পদ্ধতি কোন রোগীর ক্ষেত্রে অধিক কার্যকরী তা নির্ভর করে রোগীর অবস্থা ও চিকিৎসকের পরামর্শের উপর।

লেখকের মন্তব্যঃ হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক, ওপরের আলোচনা থেকে হৃদরোগ সম্পর্কে জানতে পারলেন। তাই আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি উপকৃত হবেন। এর মাধ্যমে আপনি নিজে এবং আপনার প্রিয়জনদের হৃদরোগ থেকে সাবধান করতে পারবেন। আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে কিংবা আপনার কোন উপকারে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু, পিয়জন বা পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করবেন। আর্টিকেলটি পড়ে তারাও উপকৃত হতে পারে। আপনার যদি আরোও কিছু জানার ইচ্ছে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্ট করবো সেগুলোও জানানোর।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসএস রাইফেল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url