শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায় ২০২৫ - শরীর ফিট রাখতে সকালের নাস্তায় যা খাবেন

আর্টিকেলে স্ক্রিনশট যুক্ত করার নিয়মপ্রিয় পাঠক, এসএস রাইফেল আইটিতে আপনাকে স্বাগতম। শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায় সম্পর্কে আপনি হয়তো অনেক খোজাখুজি করেছেন। কিন্তু সঠিক তথ্যটি খুজে পাচ্ছেন না। আমরা আজকে শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতসহ আলোচনা করবো। এছাড়াও আরো আলোচনা করবো শরীর ফিট রাখতে রাতে ঘুমানোর আগে করনীয় কি সে সম্পর্কে।

শরীরের-ফিটনেস-ধরে-রাখার-সহজ-উপায়
নিচের এই পোস্টটিতে আমরা চেষ্টা করেছি শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায় সম্পর্কিত সঠিক তথ্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার। এছাড়াও এর সাথে সম্পর্কিত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে এবার চলুন সেই সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকা -- শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায়

শরীরের-ফিটনেস-ধরে-রাখার-সহজ-উপায়
শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার জন্য কিছু নিয়ম কানুন আছে আপনি যদি সেগুলো মেনে চলেন তাহলে শরীরের ফিটনেস ধরে রাখা সম্ভব। শারীরিক ফিটনেস ধরে রাখতে সবচেয়ে প্রধান যে ব্যাপারটি সেটা হল নিজের মধ্যে স্ট্রংলি ডেডিকেশন আনতে হবে। মানে, আপনি ফিটনেস ধরে রাখবেন বা ফিটনেস ধরে রাখতে যে কাজগুলো বা যে নিয়মগুলো আছে সেগুলো আপনি করবেন। তাহলে শারীরিক ফিটনেস ধরে রাখতে যে কাজগুলো রয়েছে বা যে নিয়মগুলো রয়েছে তা প্রথম থেকে শুরু করা যাক।

খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠা

নিজেকে ফিট রাখতে হলে প্রথমে খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করতে হবে। অনেকে আছেন যারা খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠে নামাজ পড়েন, কিন্তু নামাজ পড়ার পরে আবার ঘুমিয়ে পড়েন। নামাজের পরে ঘুমানোর এই অভ্যাসটা পরিবর্তন করতে হবে। ফজরের নামাজ পড়ে বাহিরে একটু হাঁটতে যাবেন।
কারণ হাঁটার জন্য সকাল একটি উপযুক্ত সময়। আর এই সময় রাস্তাঘাটে লোকজনের সমাগম কম থাকে। তাছাড়া শহর এলাকাগুলোতেও খুব ভোরে গাড়ি চলাচল কম হয়। হাঁটার জন্য সকালের এই সময়টা আমরা নির্ধারণ করতে পারি।

সকালে খালি পেটে পানি পান করা

সকালে উঠে খালি পেটে পানি পান করার চেষ্টা করবেন। এটি একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস। এর সাথে ডিটক্স অথবা কিছু হেলদি ড্রিংস রয়েছে যেগুলো সকালে খালি পেটে খাওয়া যায়। যেমন রাতের বেলা এক চামচ জিরা ভিজিয়ে রাখেন এক গ্লাস পানির মধ্যে তাহলে সকালবেলা সেই পানিটাই হতে পারে আপনার সেই দিনের জন্য সুন্দর স্বাস্থ্যকর শুরু।
আবার আপনি হালকা কুসুম গরম এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে লেবু পানি পান করতে পারেন। এটা আপনার শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া সিয়াসিড নামে একটি সিড পাওয়া যায়। সেই সিডটা যদি আপনি সারারাত ভিজিয়ে রাখেন ১ চামচ অথবা ২ চা চামচ এবং সেই পানিটা যদি আপনি সকালে খান তাহলে আপনার দিনের শুরুটা খুব সুন্দর ভাবে হবে।

শরীর ফিট রাখতে সকালে হাটাহাটি

ভোরে ঘুম থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার। কিন্তু অনেকে জানেন না সকালে কতক্ষণ হাঁটবেন এবং কিভাবে হাঁটবেন। সকালে হাটার নিয়ম হল মাঝারি গতিতে এবং কমপক্ষে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট হাঁটতে হবে যেন শরীর একটু ঘেমে যায়। এরকমভাবে হেঁটে আপনি বাসায় চলে আসবেন।
আরো পড়ুনঃ আমের মুকুল আসার পর করণীয় কি
এরপর বাসায় চলে আসার পরের যে ৩০ মিনিট, এই ৩০ মিনিট আপনাকে ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে হবে। হাত পা ছড়িয়ে কিছু এক্সারসাইজ আছে এই এক্সারসাইজের ধরন বয়স ভেদে আমাদেরকে পছন্দ করতে হবে। যেমন যাদের ৩৫ বছর পর্যন্ত বয়স তারা কঠিন এক্সারসাইজ গুলো করতে পারেন।

আবার যাদের বয়স ৩৫ এর উপরে বা ৪০ বা ৪৫ এর উপরে তাদের জন্য অন্য ধরনের কিছু ফ্রিহ্যান্ড এক্সারসাইজ আছে তারা সেগুলো করতে পারেন। এই শরীর চর্চা গুলো আমরা যদি খালি পেটে করতে পারি তাহলে আমাদের শরীর থেকে কিছু ক্যালোরি খরচ হয় এবং এটা সবচেয়ে বেশি উপকারী হবে।

এজন্য আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে দিনের শুরুতে আমরা যদি একটা ঘন্টা শরীর চর্চা বা এক্সারসাইজ করতে পারি তাহলে সারাদিনটা শারীরিকভাবে অনেক ভালো লাগবে।

সকালের গোসল

দিনের শুরুতে আমরা হাটাহাটি করলাম তারপরে আবার এক্সারসাইজ করলাম। এরপরে গোসল করতে হবে। এই গোসলটা অবশ্যই হালকা একটু গরম পানি দিয়ে করলে বেশি ভালো হয়। কারণ হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করলে সারা শরীরে আমাদের রক্তের সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। একই সাথে আপনার স্কিনটা গ্লো করবে। আর এমনিতেও সকালে গোসল করলে শরীর এবং মন বেশ ভালো থাকে।

শরীর ফিট রাখতে সকালের নাস্তায় যা খাবেন

গোসল শেষ করে নাস্তা করতে হবে। এই নাস্তাটা হতে হবে রাজকীয়। রাজকীয় বলতে সব ধরনের খাবারই আপনার খাবার টেবিলে রাখবেন এবং একটু বেশি খাবেন। কারন সকালের নাস্তাটা যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে করতে পারেন তাহলে সারাদিন খাবারের জন্য আপনার যে ঘনঘন ক্ষুধা লাগা ভাব বা ক্ষুধা লাগছে কিংবা এটা সেটা খেতে মন চাচ্ছে এরকমটা হবে না।
অনেকে আছেন সকালে নাস্তা করতেই চান না কিংবা হালকা নাস্তা করেন। যেমন এক কাপ চা চায়ের সাথে একটা বিস্কুট অথবা একটা কলা একটা রুটি অথবা একটা পরোটা। এভাবে নাস্তা করা যাবে না। তাহলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এজন্য সকালের নাস্তাটা আমাদের খুব সুন্দর ভাবে করতে হবে। আরেকটা কথা মনে রাখতে হবে সেটা হলো আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে।

পানি পান করলে যেমন আমাদের স্কিনটাকে ভালো থাকে, তেমনি আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এবং এর সাথে সম্পৃক্ত অন্য যে সমস্যা গুলো থাকে যেমন - এসিডিটি, কনস্টিপেশন এ সমস্ত সমস্যা বেশি বেশি পানি পান করার ফলে কম হয়। এছাড়া যখন অনেক ক্ষুধা লাগবে বা মনে হচ্ছে যে এখন কিছু খাবেন তখন আপনি এক গ্লাস পানি পান করতে পারেন।

ব্রেকফাস্ট থেকে লাঞ্চের মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে যা করবেন

এখন যেহেতু বর্তমান সময়টা ইন্ডাস্ট্রিয়ালের যুগ তাই এখন মেয়েরাও ঘরে বসে থাকে না। অনেকে বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে চাকরি করে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সামলায়। আবার অনেকে বাচ্চাকাচ্চা সামলানো, বাচ্চাদেরকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া, বাচ্চাদেরকে পড়াশোনা করানো, ঘরের কাজ থেকে শুরু করে আরো অন্যান্য অনেক কাজ করে থাকেন।
আরো পড়ুনঃ ঘাড় ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়
এভাবে কিন্তু তারা সারাদিন মোটামুটি ব্যস্ত থাকেন। এই ব্যস্ততার মধ্যে নিজের খাবারের সিডিউল ঠিক করে নিতে হবে। অনেকেই সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে দুপুরের খাবারের সময়ের আগ পর্যন্ত ছোট্ট কিছু খেতে চান যেমন, চা, সিঙ্গারা, পুরি, বিস্কুট, চানাচুর ইত্যাদি। এই খাবারের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ এগুলোতে প্রচুর ক্যালরি থাকে।

এইজন্য আপনি চেষ্টা করবেন এই খাবারটা ফল দিয়ে পরিবেশন করার এবং সেই সমস্ত ফল যে সমস্ত ফলগুলোতে পানির পরিমাণ বেশি। যেমন- আপেল, পেয়ারা, শসা, পেঁপে ইত্যাদি। এই ফলগুলো খেলে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনার শরীর, স্কিন, চুল এগুলো হেলদি রাখতে সাহায্য করবে।

নিজেকে ফিট রাখতে দুপুরের খাবার

দুপুরর খাবারটা একটু কম খেতে হবে। দুপুরে রাজার মত খেলে হবে না। অর্থাৎ সকালে যে পরিমাণ খাবার খাবেন তার চেয়ে কম খেতে হবে। এখানে আরও একটি বিষয় লক্ষণীয় দুপুরের খাবার খাওয়ার পর অনেকে একটু ঘুমান বা ভাত ঘুম দেন। বিশেষ করে বাসায় যারা থাকেন এই সময়টাতে তারা দুপুরের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন।
দুপুরে খাওয়ার পরে ঘুমানো যাবে না। এটার জন্য আপনার শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। দুপুরের খাবার খাওয়ার পর আপনি একটু রেস্ট করতে পারেন। কিন্তু দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমানোর অভ্যাসটা ধীরে ধীরে পরিবর্তন করার চেষ্টা করতে হবে।

লাঞ্চের সময় থেকে ডিনার পর্যন্ত যা করবেন

আমরা সাধারণত দুপুর থেকে রাতের খাবারের মধ্যে ছোট একটা খাবার খেতে পছন্দ করি। এখানেও আপনি সকালের নাস্তা এবং দুপুরের লাঞ্চের মাঝা-মাঝি সময়ে যেমন ফল জাতীয় খাবার খেয়েছেন তেমন খাবার খেতে পারেন। সেই খাবারে পানির পরিমাণটা যেন বেশি থাকে।

অথবা আপনি সবজি দিয়ে সুপ খেতে পারেন যে সুপে ক্যালোরি কম। কর্মজীবী বা কাজ করেন তারা তো সারাদিন বসেই থাকেন তাই তারা একটা কাজ করতে পারেন। ডেস্ক থেকে উঠে হয়তো বা কয়েক মিনিট হাঁটাহাটি করে আসলেন।

শরীর ফিট রাখতে রাতের খাবার 

রাতের খাবার ৭.৩০ থেকে ৮.০০ টার মধ্যে শেষ করতে পারলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি ভালো হবে। তার কারণ হলো রাতে খাবার খেলে এই খাবারটাই কিন্তু আমাদের শরীরে বেশি লেগে যায়। এজন্য বলা হয় রাতের খাবারটা খেতে হয় ফকিরের মত মানে খুবই কম।
আরো পড়ুনঃ মধুর গুণাগুণ, উপকারিতা এবং খাওয়ার সঠিক নিয়ম
রাতে আপনি যত কম খেতে পারবেন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য তত বেশি ভালো হবে এবং এই খাবারের মধ্যে যেন ক্যালরি কম থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

শরীর ফিট রাখতে রাতে ঘুমানোর আগে করনীয়

খাবারের পরে ঘুমাতে যাওয়ার আগে যে সময় টা এই সময়টাতে মিনিমাম ৩ থেকে ৪ ঘন্টার বিরতি থাকা ভালো। তাহলে এসিডিটি, ঘুম এবং ঘুম নষ্ট করে ঘনঘন প্রস্রাব করার জন্য ওয়াশ রুমে যাওয়া এ সমস্ত সমস্যা খুব কম হবে। শরীর ফিট রাখতে আরেকটি বিষয় সেটা হলো রাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুমিয়ে পড়বেন।

বেশি বেশি রাত জেগে থাকলে আপনার শরীরের উপরে এর প্রভাব পড়বে। যার ফলে কিডনি, হার্ট, ব্রেন, ডায়াবেটিস এরকম বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই ফিটনেস ধরে রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজন। আপনি যদি পর্যাপ্ত না ঘুমায় তাহলে আপনার শরীর ঠিক থাকবে না।

ফিটনেস অনেক বড় একটি ব্যাপার। সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেঁচে থাকার আনন্দটাই অন্যরকম। যদি আপনি সুস্থ থাকেন তাহলে আপনার মন ভালো থাকবে। আর মন ভালো থাকলে আপনার জীবন সুন্দর হবে। আপনি কর্মক্ষেত্রে যে কাজটি করছেন সে কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ঘন-ঘন মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন
আপনার সহকর্মী যারা থাকে তাদের সাথে আপনার সম্পর্কটা অনেক ভালো হবে। আপনার দিনটা অনেক সুন্দর যাবে। আপনার সংসারেও ঠিক তেমনি আপনার ছেলে মেয়েরা তারা আপনাকে ফলো করবে।

আপনার হেলদি লাইফ, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং আপনি এক্সারসাইজ করছেন এরকম আপনার লাইফ যদি সিস্টেমিক থাকে তাহলে আপনার বাচ্চারা সেটা দেখে শিখবে। এই অভ্যাসগুলো ধীরে ধীরে তাদের মধ্যেও ঢুকে যাবে এবং তারাও সেভাবেই চলবে।

শেষ কথাঃ শরীরের ফিটনেস ধরে রাখার সহজ উপায়

প্রিয় পাঠক, ফিটনেস ধরে রাখা বাবা ফিটনেস ধরে রাখার মূল মন্ত্র গুলো আমাদেরকে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হবে। ধীরে ধীরে সেগুলো নিজের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। তা না হলে বিভিন্ন রোগবালাই আমাদের শরীরে বাসা বাঁধবে। আপনি যদি নিজের খেয়াল না রাখতে পারেন তাহলে আপনার পরিবার বা আশেপাশে যারা আছেন তাদের খেয়াল রাখতে পারবেন না।
আরো পড়ুনঃ হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে বিস্তারিত জানুন
ওপরের পোষ্টের মাধ্যমে আপনি অনেক তথ্যই জানতে পারলেন। তাই আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি উপকৃত হবেন এবং এর মাধ্যমে আপনার প্রিয়জনদের উপকৃত হতে সাহায্য করবেন।

আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে কিংবা আপনার কোন উপকারে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু, প্রিয়জন বা পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করবেন। আর্টিকেলটি পড়ে তারাও উপকৃত হতে পারে। আপনার যদি আরোও কিছু জানার ইচ্ছে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্ট করবো সেগুলোর উত্তর দেওয়ার। আজ এই পর্যন্তই। সব সময় সুস্থ্য থাকবেন এবং ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসএস রাইফেল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url